Tuesday, September 26, 2023
Homeঅর্থনীতিআমের কেজি ৫০০ টাকা

আমের কেজি ৫০০ টাকা

Published on

সাম্প্রতিক সংবাদ

সংখ্যালঘু কমিশন এবার বাস্তবায়ন হোক

বিভিন্ন সময় দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন, অবৈধভাবে ভূমি দখল ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনার...

এমারেল্ড অয়েলের সঙ্গে যমুনা এডিবল অয়েলের চুক্তি

প্রতিদিনের ডেস্ক পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ...

শিল্পীর নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় পূর্ণতা পাচ্ছে দূর্গাপূজার প্রতিমা

নিজস্ব প্রতিবেদক আর কয়েক দিন পর শুরু হবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা।...

‘কোনো কিছু না পাওয়ার চেয়ে কিছু পাওয়া ভালো’

প্রতিদিনের ডেস্ক ২০১০ সালে এশিয়ান গেমসে রৌপ্য পদক জিতেছিল বাংলাদেশ। এরপর ২০১৪ সালে আরও একবার...

বার্তাকক্ষ
মিয়াজাকি একটি জাপানি আম। এটি বাংলাদেশে পরিচিতি পেয়েছে ‘সূর্য ডিম’ নামে। এই জাতের আম চাষ করে সফলতা পেয়েছেন খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার ফাতেমা নগরের চাষি মো. আবদুল হালিম। তার সফলতা দেখে আশপাশের অনেকে নিজের বাগানে এই জাতের আমের চারা লাগিয়েছেন।
যেভাবে চাষ শুরু
এই জাতের আম চাষ শুরুর বিষয়ে আবদুল হালিম বলেন, ‌‘প্রথমে লোকমুখে সূর্য ডিম আমের কথা শুনি। পরে ইউটিউবে খুঁজে আমটির চাষ ও যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জানি। এও জানি, এটি সবচেয়ে দামি আম। জাপানের মিয়াজাকিতে উৎপন্ন হয় বলে এটিকে মিয়াজাকি আম বলে ডাকা হয়। এটি দেখতে ডিমের মতো, লাল রঙের এবং খুবই সুন্দর।’
এই আম খেতে সুস্বাদু এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক উল্লেখ করে এই চাষি বলেন, ‘এটি ক্যারোটিনসমৃদ্ধ। ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকায় ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। আমের গড় ওজন ২৫০-৩৫০ গ্রাম পর্যন্ত হয়। আমার বাগানের গাছগুলোর বয়স দুই বছর। প্রতি গাছে গড়ে ২০-৩০টি আম ধরে। গাছের বয়সের সঙ্গে সঙ্গে আমের সংখ্যা আরও বাড়বে।’
কেজি ৫০০ টাকা
প্রতি কেজি আম বাগান থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি উল্লেখ করে আবদুল হালিম বলেন, ‘এই আমের কেজি কেউ কেউ বাজারে ১৫শ’ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেন।’সূর্য ডিমের পাশাপাশি বিশ্বের আরও নামীদামি ২৫টি জাতের আমের চারা লাগিয়েছি জানিয়ে হালিম আরও বলেন, ‘বছরজুড়ে ভালো ফলন পাওয়ার আশা করছি।’
চাষ করছেন অর্ধশতাধিক চাষি
ফাতেমা নগরের আম চাষি চাঁন মিয়া বলেন, ‘হালিমের সফলতা দেখে আমার বাগানে ৫০টি সূর্য ডিম আমের চারা লাগিয়েছি। পানছড়ি এলাকার অন্তত ৫০-৬০ জন কৃষক এই জাতের চারা লাগিয়েছেন। তবে এখনও এসব গাছে ফলন ধরেনি। আগামী বছর ফলন ধরবে বলে আশা করছি।’
কৃষি বিভাগের আশা
২০১৬ সাল থেকে খাগড়াছড়িতে সূর্য ডিম আম চাষ হচ্ছে বলে জানালেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক কিশোর কুমার মজুমদার। তিনি বলেন, ‘পাহাড়ের মাটি, আবহাওয়া ও পরিবেশ সূর্য ডিম চাষের উপযোগী। এই জাতের আম চাষিদের সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছি আমরা। হালিমসহ অর্ধশতাধিক চাষি এই জাতের আম চাষ করছেন। তাদের হাত ধরে হয়তো একদিন খাগড়াছড়িতে একটি মিয়াজাকি এলাকা হবে। সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি আমরা।’

spot_img
spot_img

এধরণের সংবাদ আরো পড়ুন

এমারেল্ড অয়েলের সঙ্গে যমুনা এডিবল অয়েলের চুক্তি

প্রতিদিনের ডেস্ক পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ...

সরকারের নির্দেশনা মানছে না বাগআঁচড়ার পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা

হুমায়ন কবির মিরাজ, বাগআঁচড়া শার্শার বাগআঁড়ায় সরকারি আইন অমান্য করে বিক্রি করা হচ্ছে আলু ও...

এশিয়ার যেসব ধনী একের পর এক হোটেল খুলছেন সিঙ্গাপুরে

প্রতিদিনের ডেস্ক সিঙ্গাপুরের ভ্রমণ খাত ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, আর সেই খবর বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হোটেল...