Sunday, December 3, 2023
Homeমুক্ত ভাবনাকী হতে যাচ্ছে দেশে?

কী হতে যাচ্ছে দেশে?

Published on

সাম্প্রতিক সংবাদ

গৌরবদীপ্ত বিজয়ের মাস

জিনিয়া রাজিন আজ ডিসেম্বরের ৩ তারিখ। একাত্তরের এই দিনে একদিকে যেমন বাংলার বুকে এগিয়ে চলছিল...

ভোটের আগে ও পরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন

জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে এলেই ভয়-আতঙ্কে ভুগতে থাকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। এ ভয়ভীতি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা মোটেই...

শরিকদের বেকায়দায় ফেলে এগোচ্ছে আওয়ামী লীগ!

প্রতিদিনের ডেস্ক বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি করে ভোটে অংশ নিয়েছিল আওয়ামী লীগের...

ফার্মগেটে ককটেল বিস্ফোরণ: দুই মোটরসাইকেল আরোহী আহত

প্রতিদিনের ডেস্ক রাজধানীর ফার্মগেটে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুই জন আহত হয়েছেন।...

মোনায়েম সরকার
একদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কড়া নাড়ছে, অন্যদিকে অশান্ত হয়ে উঠছে দেশের পরিস্থিতি। বিএনপি-জামায়াতের সরকার পতনের আন্দোলন সহিংস হয়ে উঠছে, একই সঙ্গে তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিক অসন্তোষ ভাবিয়ে তুলেছে সরকারকে। পরিস্থিতি এখনো সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না গেলেও ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা ও উদ্বেগ লক্ষ করা যাচ্ছে বিভিন্ন মহলেই।
আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা না হলেও আওয়ামী লীগ নির্বাচনে নেমে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় সমাবেশে আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে দুই হাত তুলে সমর্থন আদায় করিয়ে নিচ্ছেন। বলছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি তাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।’
অবশ্য বিরোধীদের আন্দোলন ও বিদেশি চাপ মোকাবিলা, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলন নিয়ে কিছুটা চ্যালেঞ্জিং অবস্থায় আছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। রাজপথে প্রতিপক্ষের হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর আন্দোলন মোকাবিলা করে ভোটের মাঠ ঠিক রাখতে হচ্ছে দলটিকে। এ অবস্থায় সতর্ক পদক্ষেপে চলতে চায় আওয়ামী লীগ। বিশেষ করে রাজপথের আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত যেন মাঠ দখলে নিতে না পারে, সেদিকেও কড়া নজর রাখছে আওয়ামী লীগ।
আবার সরকার পতনে এক দফার চূড়ান্ত আন্দোলনে নেমে খুব সুবিধাজনক অবস্থায় নেই বিএনপিও। বলা যায়, কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেই পড়েছে দীর্ঘ দিন ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটি। কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যায়ে সব স্তরে প্রায় নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ছে। ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে বিপর্যয় এবং ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচন প্রতিহত করতে গিয়ে গণগ্রেপ্তার অভিযানেও এমন নেতৃত্ব সংকটে পড়েছিল বিএনপি। এবার দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির ১৯ সদস্যের মধ্যে মাঠে সক্রিয় সাতজনের মধ্যে মহাসচিবসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ নেতাই হত্যা ও নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। সক্রিয় অন্য চারজনও গ্রেপ্তার এড়াতে এখন আত্মগোপনে। দলের চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ তিনজন সাজাপ্রাপ্ত, বয়সের কারণে নিষ্ক্রিয় চারজন, আইনি জটিলতায় ভারতে আটকা একজন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন চার সদস্য। এ পরিস্থিতিতে দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভিজ্ঞ ও বয়োজ্যেষ্ঠ নেতৃত্বের সংকট মোকাবিলা করে ঠিক কীভাবে আন্দোলনে গতি আনবে দলটি, তা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছেও পরিষ্কার নয়।
দীর্ঘ ১৭ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বাইরে থেকে হামলা-মামলায় জর্জরিত বিএনপির গ্রেপ্তার এড়াতে সক্ষম নেতারা বলছেন, কারাগারের বাইরে যে একজন নেতা বা কর্মী থাকবেন, তিনিই দলের নেতৃত্ব দেবেন। সবাইকে গ্রেপ্তার করেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে নির্দলীয় সরকারের দাবির আন্দোলন থেকে বিএনপিকে আর পিছু হটানো যাবে না। গণতন্ত্রকামী দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের গণআন্দোলনের পক্ষে থাকবেন বলে আশা করছে দলটি। তবে এই আশাবাদের বিপরীতে মাঠের বাস্তবতা ভিন্ন।
নেতাদের চোখের সামনে দেখেও যেখানে দলের সব কর্মী-সমর্থক মাঠে নামতে চায় না, সেখানে অদৃশ্য নেতৃত্ব আন্দোলনকে টেনে নিতে পারবেন বা চাঙ্গা করতে পারবেন বলে মনে হয় না। সবচেয়ে বড় কথা, বিএনপির যেমন জনসমর্থন আছে, তেমনি আওয়ামী লীগও তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত ও সংগঠিত একটি দল। তাছাড়া প্রশাসন যন্ত্র পুরোপুরি আওয়ামী লীগের কব্জায়।
পোশাক শিল্পের অসন্তোষ সরকারের জন্য একটি বাড়তি মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই বেতন বাড়ানোর দাবিতে রাজধানীর মিরপুরসহ গাজীপুর ও সাভারের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালিয়েছেন পোশাক শ্রমিকরা। নভেম্বরেই ঘোষণা এবং ডিসেম্বর থেকেই বর্ধিত বেতন কার্যকর হবেÑ বিজিএমইএর এমন ঘোষণার পরও বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষে জড়িয়েছেন তারা। বিক্ষোভে নামার পর থেকে পুলিশ, মালিকপক্ষ এমনকি শিল্প মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গেও কোনো কথাই বলতে রাজি হচ্ছেন না শ্রমিকরা। উল্টো গুজব ছড়িয়ে আন্দোলনকে উসকে দিচ্ছে একটি পক্ষ। শ্রমিকদের আন্দোলন থেকে পরিকল্পিতভাবে অবরোধের নামে নাশকতা ঠেকাতে মাঠে থাকা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটছে। শান্তিপূর্ণ অবস্থানের পরও হামলার শিকার হচ্ছে পুলিশ সদস্যরা। ভাঙচুর চালানো হয়েছে শ্রমিকদের রুটি-রুজির উৎস পোশাক কারখানাতেও।
হেলমেট পরা দুর্বৃত্তরা ভাঙচুর চালাচ্ছে যানবাহন ও প্রতিষ্ঠানে। ফলে শ্রমিকদের এই আন্দোলন আসলে কিসের উদ্দেশে আর এর নেপথ্যে ইন্ধনদাতা কারা সেটিও বড় প্রশ্ন হয়ে সামনে আসছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে শ্রমিকদের এই আন্দোলনের নেপথ্যে কাজ করছে একটি ‘অশুভ শক্তি’। যারা শ্রমিকদের ভুলভাল বুঝিয়ে তাদের ফায়দা হাসিল করতে চায়। বিজিএমইউএ ও গার্মেন্ট শ্রমিক নেতারাও বলছেন, কোনো একটি পক্ষ শ্রমিকদের সঙ্গে মিশে পরিকল্পিতভাবে সহিংসতা চালাচ্ছে।
রাজনৈতিক দলগুলো বিরোধ জিইয়ে রাখতে চাইলে ইসির ক্ষমতা নেই নিষ্পত্তি করে দেওয়ার। এখন অনেকটাই স্পষ্ট যে দেশে একটি নির্বাচন হতে চলেছে, তবে সেই নির্বাচন শান্তি প্রতিষ্ঠায় কতটা সহায়ক হয়, দেখার বিষয় সেটাই।
পুলিশও বলছে, বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনের নামে সহিংসতা সৃষ্টিকারী অনেকের আচরণ দেখে মনে হচ্ছে তাদের উদ্দেশে ভিন্ন। মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়া এক পোশাক শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করেছে র‌্যাব। তবুও মিরপুরে পোশাক শ্রমিকদের তাণ্ডব থামানো যাচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিক বার পোশাক শিল্পে অসন্তোষে বাইরের উস্কানিদাতাদের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক করেছেন। এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে অবশ্য পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।
আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক পর্যায়ের নেতাদের উদ্ধৃত করে গণমাধ্যমে খবর ছাপা হয়েছে, বিদ্যমান বাস্তবতায় আগামী দিনগুলোয় সতর্কতার সঙ্গে পথ চলতে চায় আওয়ামী লীগ, যাতে কোথাও কোনো ধরনের ত্রুটি-বিচ্যুতি সরকার এবং দলকে বিপদে না ফেলে। তারা বলেন, জাতীয় নির্বাচন এলেই নানা চ্যালেঞ্জ সামনে আসে। দলকে সুসংগঠিত রাখা যেমন চ্যালেঞ্জ; তেমনি বিরোধীপক্ষকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করাও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয়। আওয়ামী লীগ বড় দল, কখন কোন চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে তা দলের নীতিনির্ধারকরা ভালো জানেন। এখন সবদিক মাথায় রেখে পুরোপুরি নির্বাচনের পথেই হাঁটছে আওয়ামী লীগ। সংবিধান রক্ষায় এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
এই অবস্থায় বিএনপি-জামায়াতের চলমান আন্দোলনের বিপরীতে আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ কর্মসূচিতেও মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অবস্থান জানান দিতে দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন ও প্রার্থী বাছাইয়ের কাজও দ্রুততার সঙ্গে চলছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার পরপরই দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু করবে আওয়ামী লীগ। দলটির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের ভাষ্য, যত বাধা কিংবা চ্যালেঞ্জ আসুক না কেন, নির্বাচন সঠিক সময়ে হবে এবং জনরায় নিয়ে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে।
আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের দৃঢ় বিশ্বাস, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও রাজনৈতিক শক্তি এবং কৌশলে আওয়ামী লীগ এগিয়ে আছে। এর মধ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি যুদ্ধের ইস্যুতে বিএনপির নীরবতা, রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশের দিন একজন পুলিশকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও সহিংসতার কারণে ইতোমধ্যে বিএনপির ওপর মানুষের মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী মহল।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব) ফারুক খান বলেছেন, ‘আমাদের ওপর কোনো বিদেশি চাপ নেই। বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী হবে। এখানে বিদেশিদের কিছু বলার নেই। তারপরও তারা (বিদেশিরা) কিছু বলছে, আমরা শুনছি। যদিও আমরা মনে করি, এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর মতো। যাই হোক, বিদেশিরা আমাদের দেশে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বলছে। আমরাও এটা চাই। তাদের দেশের তুলনায় আমরা অনেক বেশি সুষ্ঠু নির্বাচন করব। এটা আমাদের দেশের জন্যই দরকার। কারণ, আমাদের দেশের মানুষ সুন্দর নির্বাচন চায়। নির্বাচন কমিশনও এ ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থানে। এ ছাড়া শান্তিপূর্ণ এবং সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে যা যা করণীয়, রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা করছি।’
এদিকে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের তৎপরতাও থেমে নেই। তিনি প্রায় প্রতিদিনই কারো না কারো সঙ্গে কথা বলছেন। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর সংঘাত যে গণতন্ত্রের পথ নয়, সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ’ নির্বাচনের পথ খুঁজতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে শর্তহীন সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন পিটার ডি. হাস। কিন্তু দেশের কোনো রাজনৈতিক দল সংলাপের ব্যাপারে অনাগ্রহী বলেই মনে হচ্ছে।
রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার বিষয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ বলেছেন, ‘ইসির সাংবিধানিক দায়িত্ব সময়মতো ভোট করা। তারা এর মধ্যে দলগুলোর সঙ্গে বসেছে, এটা রোডম্যাপ অনুযায়ী তাদের রুটিন দায়িত্ব। বিএনপি বা অন্য কোনো দল যদি ভোটে না আসে তাহলে কমিশনের কিছু করার থাকে না। ইসি সময়মতো একটা নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে, তবে দেখতে হবে ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন ঠিক থাকে। তবে এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোরও ভূমিকা আছে।’
রাজনৈতিক দলগুলো বিরোধ জিইয়ে রাখতে চাইলে ইসির ক্ষমতা নেই নিষ্পত্তি করে দেওয়ার। এখন অনেকটাই স্পষ্ট যে দেশে একটি নির্বাচন হতে চলেছে, তবে সেই নির্বাচন শান্তি প্রতিষ্ঠায় কতটা সহায়ক হয়, দেখার বিষয় সেটাই।
লেখক: রাজনীতিক, লেখক ও মহাপরিচালক, বিএফডিআর।

spot_img
spot_img

এধরণের সংবাদ আরো পড়ুন

নির্বাচনের চাইতে বড় এখন রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা

সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা রাজনীতিতে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হয়, নির্বাচন এলে আরও বেশি করে হয়। মানুষ দল...

বাড়াবাড়ি নয় মধ্যপন্থা অবলম্বনই শ্রেষ্ঠ

মাহমুদ আহমদ ইসলাম মানবতার ধর্ম, ইসলাম কল্যাণ ও শান্তির ধর্ম। ইসলাম এমন একটি শান্তিপ্রিয় ধর্ম...

একটি ফাইনাল দর্শন ও একটি উপলব্ধি

ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল মাত্রই শেষ হলো এক দিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আয়োজনটি। সারা...