Tuesday, September 26, 2023
Homeআন্তর্জাতিকঘূর্ণিঝড় মোখা : মিয়ানমারের এক স্থানেই নিহত ৪০০!

ঘূর্ণিঝড় মোখা : মিয়ানমারের এক স্থানেই নিহত ৪০০!

Published on

সাম্প্রতিক সংবাদ

সংখ্যালঘু কমিশন এবার বাস্তবায়ন হোক

বিভিন্ন সময় দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন, অবৈধভাবে ভূমি দখল ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনার...

এমারেল্ড অয়েলের সঙ্গে যমুনা এডিবল অয়েলের চুক্তি

প্রতিদিনের ডেস্ক পুঁজিবাজারে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ...

শিল্পীর নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় পূর্ণতা পাচ্ছে দূর্গাপূজার প্রতিমা

নিজস্ব প্রতিবেদক আর কয়েক দিন পর শুরু হবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা।...

‘কোনো কিছু না পাওয়ার চেয়ে কিছু পাওয়া ভালো’

প্রতিদিনের ডেস্ক ২০১০ সালে এশিয়ান গেমসে রৌপ্য পদক জিতেছিল বাংলাদেশ। এরপর ২০১৪ সালে আরও একবার...

বার্তাকক্ষ
বাংলাদেশে তেমন প্রভাব পড়েনি ঘূর্ণিঝড় মোখার। তবে পার্শ্ববর্তী মিয়ানমারে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে এটি। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দেশটির এক এলাকাতেই ৪০০ মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। স্থানীয়দের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। প্রসঙ্গত, এই অঞ্চলে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়গুলোর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ছিল ঘূর্ণিঝড় মোখা। রবিবার বাংলাদেশের কক্সবাজার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সিতোয়া অঞ্চলে সরাসরি আঘাত হানে এটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকারের মানবাধিকার বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও রোহিঙ্গা অ্যাক্টিভিস্ট অং কিয়া মু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে লিখেছেন, সিতোয়াতেই ৪০০ লোকের প্রাণহানি ঘটেছে। তিনি একটি ভিডিও শেয়ার করেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে ভবনগুলো মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। মিয়ানমারের সেনা কর্তৃপক্ষ সোমবার রাতে রাখাইনকে ‘দুর্যোগপূর্ণ এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করে। সেখানে মোখা ২৫০ কিলোমিটার গতিতে আঘাত হানে। শক্তিশালী ঝড়ের আঘাতে গাছপালা ও টেলিযোগাযোগ টাওয়ারগুলো ভেঙে পড়ে এবং অনেক ভবনের ছাদ উড়ে যায়। মোকার প্রভাবে ১০ থেকে ১৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয় এবং ব্যাপক বৃষ্টিপাতে নিচু এলাকাগুলোতে বন্যার সৃষ্টি হয়। সোমবার জাতিসংঘের মানবাধিক বিষয়ক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, সিতোয়াজুড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেখানে ঝুঁকিপূর্ণ সম্প্রদায়গুলো বিশেষত বাস্তুচ্যুত লোকদের ব্যাপক সহায়তা প্রয়োজন। তাদের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। উল্লেখ্য, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য হচ্ছে মূলত রোহিঙ্গা অধ্যুষিত। দেশটির সেনাবাহিনীর বর্বর নির্যাতনের শিকার হয়ে রাজ্যটি থেকে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় আশ্রয় নিয়েছে। আল জাজিরা বলছে, রাখাইনে কাজ করা পার্টনার্স রিলিফ ও ডেভেলপমেন্ট নামে একটি বেসরকারি সংস্থা জানিয়েছে, রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে তারা জানতে পেরেছেন যে, সিতোয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে।

spot_img
spot_img

এধরণের সংবাদ আরো পড়ুন

লালবাগে মিষ্টির দোকানে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

প্রতিদিনের ডেস্ক রাজধানীর লালবাগে মদিনা মিষ্টান্ন ভান্ডার নামে একটি মিষ্টির দোকানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে...

নাগারনো-কারাবাখ ছেড়ে চলে যাবে ১ লাখ ২০ হাজার আর্মেনীয়

প্রতিদিনের ডেস্ক নাগারনো-কারাবাখ ছেড়ে এক লাখ ২০ হাজার জাতিগত আর্মেনীয় আর্মেনিয়ায় চলে যাবে। কারণ তারা...

‘এলপিজির দাম বেশি নিলে ডিলারদের লাইসেন্স বাতিল’

প্রতিদিনের ডেস্ক সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে তরলীকৃত পেট্রেলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম বেশি নিলে প্রয়োজনে ডিলারদের...