Saturday, September 23, 2023
Homeশহর-গ্রামচোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব: সাতক্ষীরায় আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি

চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব: সাতক্ষীরায় আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি

Published on

সাম্প্রতিক সংবাদ

উদ্যোগ নেয়া হোক কার্যকরী

বাংলাদেশ এখনো রোহিঙ্গা সংকটের একটি স্থায়ী সমাধানের আশা রাখছে। রোহিঙ্গাদের দীর্ঘদিন বহন করার মতো...

নির্বাচন বাধাগ্রস্তকারী বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রতিদিনের ডেস্ক ধারণা করা হচ্ছিল, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু...

ধানক্ষেতে পোকার আক্রমণ: যা বিষেও মরছে না, দিশেহারা কৃষক

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি আমন ধান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কৃষকরা। তবে এবার...

চৌগাছায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় দ্বিতল ভবন, দূর্ঘটনার আশংকা

চৌগাছা সংবাদদাতা যশোরের চৌগাছা বাজারে জরাজীর্ণ একটি দ্বিতল ভবন চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পৌর কর্তৃপক্ষ...

আব্দুল আলিম, সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরায় দিন দিন বাড়ছে চোখ ওঠা বা চোখের প্রদাহ রোগী। জেলার প্রত্যেক এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে এ রোগ।আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি। স্থানীয় হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিক গুলোতে প্রতিনিয়ত বাড়ছে চোখের প্রদাহে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। ফলে ওষুধের দোকান গুলোতে চোখের ড্রপের বিক্রি বেড়েছে। একই সাথে জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় ওষুধের দোকান গুলোতে দেখা দিয়েছে চোখে ব্যবহারের ড্রপ সংকট। চিকিৎসকরা বলছেন, গরম আর বর্ষায় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। একে বলা হয় কনজাংটিভাইটিস বা চোখের আবরণ প্রদাহ। সমস্যাটি চোখ ওঠা নামেই বেশি পরিচিত। রোগটি ছোঁয়াছে হওয়ার ফলে আশে পাশের লোকজনের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার মীর মাহফুজ আলম বলেন, হাসপাতালের আউটডোরে দেখানো রোগীর মধ্যে ৪০ শতাংশই কনজাংটিভাইটিস আক্রান্ত। এরমধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি। কনজাংটিভাইটিস আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে ছড়ায়। রোগীর ব্যবহার্য রুমাল, তোয়ালে, বালিশসহ জামা কাপড় অন্যরা ব্যবহার করলে এতে আক্রান্ত হতে পারে।সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের সাবেক চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার অমল কুমার বিশ্বাস জানান, নোংরা জীবনযাপন চোখ ওঠার অন্যতম কারণ। চোখ ওঠা রোগে চোখ লাল হয়ে যায়। চোখ দিয়ে পানি পড়ে, চোখের কোনায় ময়লা জমে। চোখ ফুলে যাওয়াও চোখ ওঠার লক্ষণ। চোখ খুব বেশি লাল হলে, চুলকালে বা অতিরিক্ত ফুলে গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন সাফায়েত বলেন, চোখ ওঠা রোগকে আমরা ভাইরাস কনজাংটিভাইটিস বলে থাকি। এটা সিজনাল রোগ। গরমে এই রোগ বেশি হয়। ঋতু পরিবর্তনের ফলে এই ভাইরাস ইনফেকশন হচ্ছে। এবিষয়ে সকলে পরিষ্কার পরিছন্নতা থাকলে এই রোগ থেকে পরিত্রান পাওয়া যায়।

spot_img
spot_img

এধরণের সংবাদ আরো পড়ুন

ধানক্ষেতে পোকার আক্রমণ: যা বিষেও মরছে না, দিশেহারা কৃষক

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি আমন ধান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কৃষকরা। তবে এবার...

চৌগাছায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় দ্বিতল ভবন, দূর্ঘটনার আশংকা

চৌগাছা সংবাদদাতা যশোরের চৌগাছা বাজারে জরাজীর্ণ একটি দ্বিতল ভবন চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পৌর কর্তৃপক্ষ...

শ্যামনগরে যাতায়াতে জনদুর্ভোগের গ্রামের নাম পূর্ব জেলেখালি

উৎপল মণ্ডল,শ্যামনগর সাতক্ষীরা শ্যামনগরে মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের পূর্ব জেলেখালি গ্রামের ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা কয়েক...