Friday, December 8, 2023
Homeজাতীয়‘নয়া পল্টনে নিহত শামীম যুবদল কর্মী নন’

‘নয়া পল্টনে নিহত শামীম যুবদল কর্মী নন’

Published on

সাম্প্রতিক সংবাদ

গুঞ্জন

প্রতিদিনের ডেস্ক গুঞ্জন রটেছে চুপিসারে বিয়ে করছেন অভিনেত্রী কেয়া পায়েল। গাঁটছড়া বাঁধতে সোজা উড়ে গেছেন...

আজকের রাশিফল

আজকের এই দিনে জন্মগ্রহণ করায় পাশ্চাত্য মতে আপনি ধনু রাশির জাত ব্যক্তি। আপনার ওপর...

বিজয় দিবসে বিমানের টিকিটে ১৬ শতাংশ ছাড়

প্রতিদিনের ডেস্ক মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগামী ১৬ ডিসেম্বর সব রুটের টিকিটে ১৬ শতাংশ ছাড়...

কোপা আমেরিকা ২০২৪ মেসিদের সামনে কঠিন পরীক্ষা, ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ কারা?

প্রতিদিনের ডেস্ক ২০২৪ সালের কোপা আমেরিকায় কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে আর্জেন্টিনা। ২০১৬ সালের ফাইনালে...

প্রতিদিনের ডেস্ক
রাজধানীর নয়া পল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসমাবেশ চলাকালে নিহত যুবক শামীম মিয়া যুবদল কর্মী নন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন তার পিতা ইউসুফ মিয়া। যুবক শামীম মিয়া একজন চিকিৎসকের ড্রাইভার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওয়েবসাইট ডিএমপি নিউজে এমন ভাষ্যই তুলে ধরা হয়েছে। নিহত যুবকের পিতার ভাষ্য দিয়ে বলা হয়, শনিবার (২৮ অক্টোবর) বিকালে পুলিশের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের আক্রমণ চলাকালে শামীম পুলিশ হাসপাতালের সামনের পথ দিয়ে যাচ্ছিলো। এসময় শামীম ‘স্ট্রোক করে’ রাস্তায় পড়ে যায়। তখন পুলিশের ওপর আক্রমণ করতে আসা বিএনপির নেতাকর্মীদের পদতলে পিষ্ট হয়ে সে রাস্তায় পড়ে থাকে। সেখান থেকে কয়েকজন তাকে উদ্ধার করে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক মো. রেজাউল হায়দার জানান, নিহত যুবকের শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। একই সংবাদে আরও বলা হয়, বিভিন্ন দাবিতে ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে মহাসমাবেশ করার অনুমতি চায় বিএনপি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) নয়া পল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শর্তসাপেক্ষে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়। রাজধানীতে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অনুমতি নিয়েও নয়া পল্টনে মহাসমাবেশে আসা দলটির নেতাকর্মীরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। বিএনপির উচ্ছৃঙ্খল নেতাকর্মীরা দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর বৃষ্টির মতো ইট-পাটকেল ছুড়েছে। লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে। ককটেল ও গুলতি মেরেছে। একজন পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে। শতাধিক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারা দেয়াল টপকিয়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে প্রবেশ করে এবং সেখানেও তাণ্ডব চালায়। কাকরাইল পুলিশ বক্সে আগুন দেয়। ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে রাখা গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে ও পুলিশের ব্যবহৃত যানবাহন ভাঙচুর করে। এছাড়া কয়েকটি সরকারি স্থাপনায় আগুন দেওয়া হয়। এছাড়াও বিএনপির উচ্ছৃঙ্খল নেতা কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা করেই ক্ষান্ত হয়নি। তারা রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সসহ মোট ২৬টি গাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে। পুলিশের ছোট-বড় স্থাপনায় আগুন দিয়েছে। শনিবার বিএনপির উচ্ছৃঙ্খল নেতা-কর্মীরা ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় শতাধিক গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।

spot_img
spot_img

এধরণের সংবাদ আরো পড়ুন

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপের পরীক্ষা শুরু

প্রতিদিনের ডেস্ক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। শুক্রবার (৮...

সাদিকের সময় নিয়োগ পাওয়া ১৩৪ কর্মচারী চাকরিচ্যুত

প্রতিদিনের ডেস্ক আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব নেওয়ার ২৮ দিনপর...

গৌরবদীপ্ত বিজয়ের মাস

তাহমিনা আক্তার ২ লাখ মা-বোনের সম্ভম আর ৩০ লাখ শহীদের রক্ত রাঙা আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা।...