Saturday, September 23, 2023
Homeশহর-গ্রামকুষ্টিয়াহিজাব পরতে মানা ও মহানবীকে কটূক্তির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

হিজাব পরতে মানা ও মহানবীকে কটূক্তির অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

Published on

সাম্প্রতিক সংবাদ

উদ্যোগ নেয়া হোক কার্যকরী

বাংলাদেশ এখনো রোহিঙ্গা সংকটের একটি স্থায়ী সমাধানের আশা রাখছে। রোহিঙ্গাদের দীর্ঘদিন বহন করার মতো...

নির্বাচন বাধাগ্রস্তকারী বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রতিদিনের ডেস্ক ধারণা করা হচ্ছিল, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু...

ধানক্ষেতে পোকার আক্রমণ: যা বিষেও মরছে না, দিশেহারা কৃষক

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি আমন ধান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কৃষকরা। তবে এবার...

চৌগাছায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় দ্বিতল ভবন, দূর্ঘটনার আশংকা

চৌগাছা সংবাদদাতা যশোরের চৌগাছা বাজারে জরাজীর্ণ একটি দ্বিতল ভবন চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পৌর কর্তৃপক্ষ...

কুষ্টিয়া সংবাদদাতা
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে নিয়ে কটূক্তি ও বিতর্কিত মন্তব্য করার অভিযোগে এক প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে কয়া এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে মঙ্গলবার রাতে তাকে আসামি করে থানায় মামলা রুজু করা হয়। গ্রেপ্তার শিক্ষকের নাম মো. আবু সালেহ (৫০)। তিনি উপজেলার কয়া চাইল্ড হ্যাভেন গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং কয়া মালিথাপাড়া গ্রামের মৃত আঃ জব্বারের ছেলে। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আবু সালেহ দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বোরকা ও হিজাব পরতে নিষেধ করে আসছেন- এমন খবর পেয়ে গত সোমবার এক নারী অভিভাবক তার কাছে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে যান। সে সময় প্রধান শিক্ষক মহানবীকে নিয়ে নানান কটূক্তি ও বিতর্কিত মন্তব্য করেন। আরও জানা যায়, বিষয়টি জানাজানি হলে মঙ্গলবার সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকার ধর্মপ্রাণ মানুষ কয়া বাইতুল মামুন জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে মিলিত হন। সেখানে তারা প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। পরে বেলা একটার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর রাতে এনামুল হক নামের একজন থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় বুধবার ভোরে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মামলার বাদী মো. এনামুল হক বলেন, প্রধান শিক্ষক নাস্তিক। তিনি মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি ও বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। তাই তার শাস্তির দাবিতে থানায় মামলা করি। কয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক ইসলাম ও নবীবিরোধী মন্তব্য করে আসছিলেন। উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানাই। কুমারখালী থানার ওসি মো. মোহসীন হোসাইন বলেন, এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

spot_img
spot_img

এধরণের সংবাদ আরো পড়ুন

ধানক্ষেতে পোকার আক্রমণ: যা বিষেও মরছে না, দিশেহারা কৃষক

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি আমন ধান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কৃষকরা। তবে এবার...

চৌগাছায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় দ্বিতল ভবন, দূর্ঘটনার আশংকা

চৌগাছা সংবাদদাতা যশোরের চৌগাছা বাজারে জরাজীর্ণ একটি দ্বিতল ভবন চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পৌর কর্তৃপক্ষ...

শ্যামনগরে যাতায়াতে জনদুর্ভোগের গ্রামের নাম পূর্ব জেলেখালি

উৎপল মণ্ডল,শ্যামনগর সাতক্ষীরা শ্যামনগরে মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের পূর্ব জেলেখালি গ্রামের ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা কয়েক...