প্রতিদিনের ডেস্ক
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিকন ফার্মার নগদ অর্থের সংকট দেখা দিয়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিটির অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো বা পরিচালন নগদ প্রবাহ ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের ব্যবসায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
নগদ অর্থে টান পড়লেও ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর সময়ের ব্যবসায় কোম্পানিটির মুনাফা আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। এতে অর্ধবার্ষিক (২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর) হিসাবেও কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে সম্পদের পরিমাণ।
কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
ডিএসই জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে ১ টাকা ৬৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় ১ টাকা ৬১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে ৪ পয়সা।
এদিকে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা করেছে হয়েছে ৩ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয় ২ টাকা ৬০ পয়সা।
কোম্পানিটির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৩৮ পয়সা, যা ২০২৩ সালের জুন শেষে ছিল ২৬ টাকা ৭৬ পয়সা।
অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো’র তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে শেয়ারপ্রতি অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ২ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা।