৪ঠা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ  । ১৯শে জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ 

বসন্তের তিনটি কবিতা

প্রতিদিনের ডেস্ক:
বসন্তে তৃষিত মন, অতি ব্যাকুলতা
তোমাকে পাওয়ার পঞ্চান্ন হাজার বর্গমাইলের ধূসর প্রচ্ছদে বর্ণিল
লাল-কচিসবুজ-হলুদ-খয়েরি-বাদামি…গাছে-মাঠে সমীরণে গুঞ্জরিছে অলি-ভ্রমর, কলকাকলি, উড়িছে রেণু… রং আর সুরের এই তরঙ্গধামালায়
এই উচ্ছ্বাসের উৎসবে মাতোয়ারা, প্রকৃতির এত রূপ! এত আয়োজন! শুধু তোমাকে পাওয়ার।
সরু টানেলের ওপারে তোমার মুখ উজ্জীবিত তৃষিত-মন উদাসীন সুরের তরঙ্গ ভেসে আসে তোমাকে পাওয়ার আশায়। না-না না করে করে ঠকিয়েছো আমাকে? জানি না, জানি না এই বসন্তে না-না মানি না! শিমুল কৃষ্ণচূড়ায় যুবতীর রং সমীরণে উড়ে উড়ে গুঞ্জরণ দোলা দেয় ব্যাকুলতাকে।
দ্যাখো, ওই ইডেনে ষোলোর বালক
চৌদ্দের বালিকা সবুজ সতেজ, হিমভিজে ঘাস অগাধ উচ্ছ্বাস, মেঘের চঞ্চলতা
বাসিন্দাদের মুক্তি পেরিয়ে বহুদূর। তাই বলি, উড়ে যাক তোমার অহম
খুলে যাক অতি শৃঙ্খলা উড়ে উড়ে বিস্তৃত হোক অবরোহী সাদা ভরে উঠুক তোমার বুক ও মুখে। এবার না-না করো দেখি কত্ত বড় সাহস তোমার বুকে!
এবার পিছিয়ে যাও দেখি! কত সাহস তোমার বুকে, দেখি!
বাসন্তী উপহার বাসন্তী উপহার রঙিন পাতার। ঝরে পড়ে বাতাসে
বাদামি কালো খয়েরি সবুজ…ধূসর মাটিতে, নিটোল জলে, সমীরণে ফুল-ফলে বিচিত্র আল্পনা মাছদের কিলবিল, রেণুর সুবাস কলকাকলির নাগরদোলায় বাসন্তী আয়োজন। মন আজ চঞ্চলা নদী—খরোস্রোতা
বাসন্তী উপহারে

আরো দেখুন

Advertisment

জনপ্রিয়