আব্দুল মোমিন, কেশবপুর
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়্যামান তারেক রহমানের নির্দশনা সমস্ত পর্যায়ের জনগনকে নিরাপত্তা দিতে হবে, কোনভাবে হিন্দুদের মন্দির, ঘর-বাড়ী, দোকান-পাটে হামলা করা যাবে না, কোন আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের উপর হামলা করা যাবে না সে জন্য কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে ছুটে চলেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব জনাব আবুল হোসেন আজাদ। ৬ আগষ্ট মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ৭ নং পাঁজিয়া ইউনিয়নে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়ি-ঘরে হামলাসহ বেপরোয়া চাঁদাবাজির অভিযোগের সংবাদ শুনে সেই সকল বাড়িতে যেয়ে তাদেরকে সান্তনা দিয়ে দোষীদের চিহ্নিত করতে দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে বাড়ি
ফেরার পথে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা পাঁজিয়া ইউনিয়নের নতুন হাট বাজারে অত্র ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার রিজাউল ইসলাম, রোস্তম আলী, রিপন হোসেন, আলতাফ হোসেন ও বিল্লাল হোসেনসহ লুটপাটকারীরা আলহাজ্ব আবুল হোসেন আজাদ এর গাড়ি বহরে হামলা ও সাথে থাকা নেতাকর্মীদের মারপিট করে জখম ও মাইক্রোবাস মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। এ ঘটনায় ৬জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে একজন কেশবপুর হাসপাতালে ভর্তি এবং ৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চিকিৎসকরা রিলিজ করে দেয়। এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবুল হোসেন আজাদ বলেন,‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়্যামান তারেক রহমান এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের নির্দেশনায় দুপুরে এবং সকালে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম সদস্য সচিব সাবেরুল হক সাবু ও যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন নেতাকর্মীদের সাংগঠনিক কঠোর বার্তা দেন। যার প্রেক্ষিতেই এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে দিন-রাত চেষ্টা করছি। দলীয় নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে আমি হামলার শিকার হলাম।’

