সিআইপি হলেন প্রাণ-আরএফএলের তিনজনসহ ১৮৪ ব্যবসায়ী

0
20

প্রতিদিনের ডেস্ক:
রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৮৪ ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সিআইপি হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৪০ জনকে সিআইপি (রপ্তানি) এবং ৪৪ ব্যবসায়ী নেতাকে সিআইপি (ট্রেড) সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে। ২০২২ সালে রপ্তানিতে অবদানের জন্য তারা এ সম্মাননা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের তিনজন সিআইপি সম্মাননা পেয়েছেন।বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু দেশের খ্যাতনামা রপ্তানিকারক ও তাদের প্রতিনিধিদের হাতে সিআইপি (রপ্তানি ও ট্রেড) কার্ড তুলে দেন।এ বছর কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে প্রাণ ডেইরির পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, হালকা প্রকৌশল পণ্য (গ্রুপ) শ্রেণিতে আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী ও প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণিতে আরএফএলের রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান অলপ্লাস্ট বাংলাদেশের এমডি রথীন্দ্র নাথ পাল এ সম্মাননা পেয়েছেন।নীতিমালা অনুযায়ী, ২০২২ সালের জন্য ২২টি খাতের মধ্যে ১৮টি পণ্য ও সেবা খাত এবং ইপিজেডভুক্ত ‘সি’ ক্যাটাগরিতে মোট ১৪০ জনকে সিআইপি (রপ্তানি) এবং ৪৪ জনকে সিআইপি (ট্রেড) সম্মানে ভূষিত করা হয়। এ বছর পণ্য ও সেবা সংশ্লিষ্ট ২০ খাতে মোট ৩২৮টি আবেদন পাওয়া যায়। মেলামাইন ও জাহাজ নির্মাণশিল্প খাতে কোনো আবেদন পাওয়া যায়নি। ন্যূনতম আয়ের নিচে রপ্তানি আয় হওয়ায় চা খাতের একটি আবেদন অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।রপ্তানিকারক, ব্যবসায়ী নেতা, সরকারি কর্মকর্তা, গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে সিআইপি (রপ্তানি)-২০২২ কার্ড প্রদান করা হবে। রপ্তানি খাতে অবদানের জন্য এক বছর মেয়াদে সিআইপি (রপ্তানি) নির্বাচন করা হয়ে থাকে।সিআইপি (রপ্তানি) হিসেবে নির্বাচিত ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য প্রবেশ পাস ও গাড়ির স্টিকারপ্রাপ্তি, জাতীয় অনুষ্ঠান ও মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ, ব্যবসা সংক্রান্ত ভ্রমণে বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার, ব্যবসায়িক কাজে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন প্রাপ্তি, নির্বাচিত সিআইপি তার স্ত্রী, পুত্র, কন্যা ও নিজের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে কেবিন প্রাপ্তির অগ্রাধিকার এবং বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহারের সুবিধা পেয়ে থাকেন।সরকারিভাবে প্রদত্ত সিআইপি কার্ডধারী বিদেশি ক্রেতার কাছে আস্থা ও সুনামের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা তুলে ধরতে পারেন, যা তার ব্যবসায়িক সম্পর্ককে সুদৃঢ় করার পাশাপাশি দেশের সার্বিক রপ্তানি প্রসারে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।পণ্য বা সেবার খাতভিত্তিক মনোনীত সিআইপিদের (রপ্তানি ও ট্রেড) মধ্যে কাঁচাপাট ২, পাটজাত পণ্য ৪, চামড়াজাত দ্রব্য ৬, হিমায়িত খাদ্য ৪ ও তৈরি পোশাকে (ওভেন) ১৮ জন মনোনীত হয়েছেন। এছাড়া কৃষিজাত দ্রব্য ৫, অ্যাগ্রোপ্রসেসিং ৫, হালকা প্রকৌশলী পণ্য ৪, ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য ৩, হস্তশিল্পজাত পণ্য ৪, স্পেশালাইজড বা হোমটেক্সটাইল পণ্য ৪, তৈরি পোশাক (নিটওয়্যার) ৩৪, সিরামিক পণ্য ১, প্লাস্টিকজাত পণ্য ৪, টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স) ৭, কম্পিউটার সফটওয়্যার ২, আসবাব ১, বিবিধ পণ্য ২৭ ও ইপিজেডভুক্ত ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ৫ জন সিআইপি হয়েছেন। একই সঙ্গে ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে সিআইপি (ট্রেড ক্যাটাগরি) মনোনীত হয়েছেন ৪৪ জন।সিআইপি কার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান প্রমুখ।যারা হলেন সিআইপি-কাঁচা পাট শ্রেণিতে পপুলার জুট এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কবির আহমেদ ও ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্সের এমডি গণেশ চন্দ্র সাহা সিআইপি হয়েছেন।পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে সিআইপি হয়েছেন আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন, রাজ্জাক জুট ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি আবুল বাশার খান, রহমান জুট স্পিনার্সের এমডি মো. ফজলুর রহমান ও জনতা জুট মচামড়াজাত দ্রব্য শ্রেণিতে বে ফুটওয়্যারের এমডি জিয়াউর রহমান, অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যারের এমডি মো. সেলিমুজ্জামান, পিকার্ড বাংলাদেশের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) অমৃতা মাকিন ইসলাম, এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি জয়নাল আবেদিন মজুমদার, বেঙ্গল শু ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মোহাম্মদ টিপু সুলতান ও জিহান ফুটওয়্যারের এমডি শাহজাদা আহম্মেদ সিআইপি হয়েছেন।এছাড়া রয়েছেন- ফ্রেশ ফুডসের এমডি মো. তৌহিদুর রহমান, এমইউ সি ফুডসের এমডি শ্যামল দাস, বিডি সি ফুডের চেয়ারম্যান তাফহীম আল-আজমী এবং এটলাস সি ফুডের এমডি এস এম মিজানুর রহমান।ওভেন পোশাক (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন রিফাত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, স্নোটেক্স আউটারওয়্যার এমডি এস এম খালেদ, তারাশিমা অ্যাপারেলসের এমডি মিরান আলী, অনন্ত গার্মেন্টসের এমডি ইনামুল হক খান, বিগ বস করপোরেশনের এমডি সৈয়দ রেজাউল হোসেন কাজী, উইন্ডি অ্যাপারেলসের এমডি মেজবাজ উদ্দিন খান, অনন্ত ডেনিম টেকনোলজির এমডি শরীফ জহির, স্প্যারো অ্যাপারেলসের এমডি মুস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, সাইনেস্ট অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান সৈয়দা নাসরিন আজীম, স্টারলিং স্টাইলের এমডি মো. ফজলুল হক, কসমোপলিটন ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক তানভীর আহমেদ, ডেবনেয়ারের এমডি মুহাম্মদ আইয়ুব খান, লায়লা স্টাইলসের এমডি মো. ইমরানুর রহমান, এমবিএম গার্মেন্টসের এমডি ওয়াসিম রহমান, তুসুকা ট্রাউজারসের পরিচালক ফিরোজ আলম, শারমিন অ্যাপারেলসের এমডি মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, নিপা ফ্যাশনওয়্যারের এমডি মো. খসরু চৌধুরী। এছাড়া ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণিতে গোল্ডস্টার গ্রুপের এমডি মো. রেজাউল হোসেন সিআইপি হয়েছেন।কৃষিজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনডিগো করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ, মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানির এমডি মোহাম্মদ মনসুর, তাসফিক ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুর রহমান, এস আর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. ফোরকান এবং হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ আবু শাহরিয়ার।কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন প্রাণ ডেইরির পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের এমডি অঞ্জন চৌধুরী, কিষোয়ান স্ন্যাক্সের এমডি মো. শহীদুল ইসলাম, সবজিয়ানা লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ বদরুল হায়দার চৌধুরী এবং প্রমি অ্যাগ্রো ফুডসের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হাসান খান।হালকা প্রকৌশল পণ্য (একক) খাতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, এম অ্যান্ড ইউ সাইকেলসের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ভূঁইয়া, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের পরিচালক রাশিকুর রহমান মাহিন। হালকা প্রকৌশল পণ্য (গ্রুপ) খাতে আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী সিআইপি হয়েছেন।ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান আবদুল মুক্তাদির, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী এবং বিকন মেডিকেয়ারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এবাদুল করিম।হস্তশিল্পজাত পণ্য শ্রেণিতে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেডের এমডি সফিকুল আলম, ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডির স্বত্বাধিকারী মো. তৌহিদ বিন আবদুস সালাম, কোর-দি জুট ওয়ার্কসের পরিচালক বার্থা গীতি বাড়ৈ এবং অপরাজেয় লিমিটেডের এমডি কাজী মো. মনির হোসেন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।এ শ্রেণিতে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকসের এমডি এ এস এম রফিকুল ইসলাম নোমান, এসিএস টেক্সটাইলসের এমডি মাসুদ দাউদ আকবানী, নোমান টেরিটাওয়েল মিলসের মনোনীত পরিচালক আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তালহা, মমটেক্স এক্সপোর এমডি রিয়াজুল ইসলাম সিআইপি হয়েছেন।নিটওয়্যার (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন লিবার্টি নিটওয়্যারের এমডি শামসুজ্জামান, জিএমএস কম্পোজিটের এমডি মো. গোলাম মুস্তফা, স্কয়ার ফ্যাশনসের পরিচালক তপন চৌধুরী, ফকির অ্যাপারেলসের এমডি ফকির মনিরুজ্জামান, ইপিলিয়ন স্টাইলের চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন আল-মামুন, লিজ ফ্যাশনের এমডি জুয়াং লিফেং, পাইওনিয়ার নিটওয়ার্সের পরিচালক আসমা বেগম, ফকির নিটওয়্যার্সের এমডি ফকির আখতারুজ্জামান, কটন ক্লাবের পরিচালক মো. জুবায়ের মন্ডল, ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের এমডি আসিফ আশরাফ, মডেল ডি ক্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মাসদুজ্জামান, ডার্ড কম্পোজিট টেক্সটাইলের এমডি নাবিল উদ দৌলাহ, মাল্টি ফ্যাবসের এমডি মেসবাহ ফারুকী, এম এম নিটওয়্যারের এমডি মো. মফিজুল ইসলাম, ডিভাইন ইন্টমেটসের এমডি গাওহার সিরাজ জামিল, মেঘনা নিট কম্পোজিটের এমডি মোখলেছুর রহমান, ইন্টারস্টফ অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান নাজীম উদ্দিন আহমেদ, আদুরী অ্যাপারেলসের এমডি আবদুল কাদির মোল্লা, ফেব্রিকা নিট কম্পোজিটের এমডি মিজানুর রহমান, গ্রাফিক্স টেক্সটাইলসের এমডি নাজীব মালেক চৌধুরী, কম্পটেক্স বাংলাদেশের এমডি রবিন রাজন সাখাওয়াত, আলীম নিটের পরিচালক মোমেনা খাতুন, তাকওয়া ফেব্রিক্সের এমডি মোহাম্মদ সালমান, আহসান কম্পোজিটের পরিচালক এম ইসফাক আহসান এবং লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইংয়ের চেয়ারম্যান সু লিজিং।নিটওয়্যার (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ডিবিএল গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর কাদের। এছাড়া এ খাতে সিআইপি হয়েছেন নাফা অ্যাপারেলসের এমডি নাফিস সিকদার, কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, মাসকো গ্রুপের এমডি আহমেদ আরিফ বিল্লাহ, মেট্রো নিটিং অ্যান্ড ডাইং মিলসের এমডি অমল পোদ্দার, এসকিউ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, স্টারলাইট গ্রুপের এমডি সুলতানা জাহান, হান্নান গ্রুপের এমডি এবিএম সামছুদ্দিন এবং রিটজী গ্রুপের এমডি মির্জা মো. জামশেদ আলী।সিরামিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন শাইনপুকুর সিরামিকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির। প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন পদ্মা স্পিনিং অ্যান্ড কম্পোজিটের এমডি মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম, দাদা ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি শেখ মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ, অলপ্লাস্ট বাংলাদেশের এমডি রথীন্দ্র নাথ পাল এবং বেঙ্গল গ্রুপের জসিম উদ্দিন।টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স) শ্রেণিতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন এনভয় টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, আকিজ টেক্সটাইল মিলসের পরিচালক শেখ জামিল উদ্দিন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের এমডি সাখাওয়াত হোসেন, ফোর এইচ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের চেয়ারম্যান সাহারা চৌধুরী, নোমান উইভিং মিলসের পরিচালক সুফিয়া খাতুন, এনজেড ডেনিমের চেয়ারম্যান মো. সালেউদ জামান খান।কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা, ডেটা প্রসেসিং ইত্যাদি শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম এবং গোল্ডেন হার্ভেস্ট ইনফোটেকের চেয়ারম্যান আহমেদ রাজীব সামদানী। এ ছাড়া আসবাব খাতে সিআইপি হয়েছেন হাতিল কমপ্লেক্সের এমডি সেলিম এইচ রহমান।বিবিধ (একক) পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন স্কয়ার টেক্সটাইলসের ভাইস চেয়ারম্যান রত্না পাত্র, ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খোকন, জোবায়ের স্পিনিং মিলসের এমডি আবদুল্লাহ মোহাম্মদ জুবায়ের, ভিয়েলাটেক্স স্পিনিংয়ের পরিচালক আমির হাসনাত, মনট্রিমস লিমিটেডের পরিচালক আছাদুর রহমান সিকদার, তালহা স্পিনিং মিলসের এমডি মো. নুরুল ইসলাম, সাম রি ডাইংয়ের চেয়ারম্যান রানা শফিউল্লাহ, সিআরসি টেক্সটাইল মিলসের এমডি সুকুমার রায়, এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিচালক মো. রবিউল আলম, মেরিন সেফটি সিস্টেমের ব্যবস্থাপনা অংশীদার গাজী মোকাররম আলী চৌধুরী এবং তামিশনা সিনথেটিকসের পরিচালক বুশরা বিনতে আলম।তালিকায় আরও আছেন ইউনিয়ন লেবেল অ্যান্ড এক্সেসরিজের এমডি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা, ইউনিগ্লোরি পেপার অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের এমডি মোহাম্মদ মুশতাক আহমেদ তানভীর, মাসকো এক্সপোর্টসের চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার, ইটাফিল এক্সেসরিজের পরিচালক নাওয়ীদ আলম চৌধুরী, বিআরবি কেবল ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মো. পারভেজ রহমান, পার্কওয়ে প্যাকেজিং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের পরিচালক আবদুর রহিম, ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক এমডি গোলাম মুর্শেদ, জিএমএস ট্রিমসের এমডি শামসুল আরেফিন এবং অ্যাডভান্স ফ্ল্যাক্সোপ্যাক ইন্ডাস্ট্রিজের স্বত্বাধিকারী মো. আনোয়ার হোসেন।এছাড়া সিআইপি হয়েছেন বিএসআরএম স্টিলসের এমডি আমের আলী হুসাইন, তাসনিম কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, মনির ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মনির হোসেন, হেয়ার স্টাইল ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী মো. শাহীন রেজা, এবং আইডিয়াল ইলেকট্রিক্যাল ইন্টারপ্রাইজের এমডি মজিবুর রহমান। বিবিধ (গ্রুপ) শ্রেণিতে বাদশা গ্রুপের এমডি বাদশা মিয়া এবং ডিবিএল গ্রুপের এমডি মোহাম্মদ আবদুল জব্বার সিআইপি হয়েছেন।ইপিজেডভুক্ত ‘সি’ ক্যাটাগরি (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন প্যাসিফিক জিনসের এমডি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, শাশা ডেনিমসের এমডি শামস মাহমুদ, ফারদীন এক্সেসরিজের চেয়ারম্যান মো. ওমর ফারুক, স্টার প্যাকেজিং অ্যান্ড এক্সেসরিজের পরিচালক দেলোয়ার হোসেন মজুমদার এবং ইউনিটি স্টাইল অ্যান্ড অ্যাক্সেসরিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ অহীদ সিরাজ চৌধুরী।সিআইপি (ট্রেড) শ্রেণিতে মোট ৪৪ জন নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- এফবিসিসিআই পরিচালক সালাউদ্দিন আলমগীর, এম এ রাজ্জাক খান, দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর, মো. আনোয়ার সাদাত সরকার, মো. রেজাউল করিম, তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, মো. শাহ জালাল, মোহাম্মদ ইকবাল শাহরিয়ার, খান আহমেদ শুভ, মো. মাসুদুর রহমান, গাজী গোলাম আশরিয়া, এস এম জাহাঙ্গির আলম ও মো. আলি হোসেন শিশির, এম এ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবিব উল্লাহ, শমী কায়সার, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী, মো. জামাল উদ্দিন, আবু মোতালেব, হারুন-অর-রশীদ, নাদিয়া বিনতে আমিন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, আমজাদ হোসেন, এম জি আর নাসির মজুমদার, মো. শাহীন আহমেদ, কাজী এরতেজা হোসেন এবং মো. আসলাম সেরনিয়াবাত।সিআইপির তালিকায় আরও আছেন- এফবিসিসিআই পরিচালক মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, আবুল কাশেম খান, মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ, মো. শামসুজ্জামান, কাজী আমিনুল হক, সেরনিয়াবাত মাঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ, যশোদা জীবন দেব নাথ, আনোয়ার উল আলম চৌধুরী, মো. আমিন উল্লাহ, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, এস এম শফিউজ্জামান, মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, এ কে এম মনিরুল হক এবং এ কে এম সেলিম ওসমান।